সারাজীবন শুধু মানুষকে মাকাল ফল বলে গালি দিলেন কিন্তু এবার হয়তবা আসল সত্য জানবেন

এটা একটা অবানিজ্যিক ড্রাগন ফ্রূটস এর বাগান... যে কেউ চাইলে এর কাটিং লাগিয়ে ড্রামে/বালতিতে কিংবা মাটিতে সহজে লাগাতে পারেন এই বিদেশি ফলের গাছ।। ড্রাগন ফল(Dragon fruit) সারা পৃথিবীতে ব্যপক জনপ্রিয় একটা ফল। গণচীন-এর লোকেরা এটিকে ফায়ার ড্রাগন ফ্রুট এবং ড্রাগন পার্ল ফ্রুট বলে, ভিয়েতনামে সুইট ড্রাগন, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়াতে ড্রাগন ফ্রুট, থাইল্যান্ডে ড্রাগন ক্রিস্টাল নামে পরিচিত। অন্যান্য স্বদেশীয় নাম হলো স্ট্রবেরি নাশপাতি বা নানেট্টিকাফ্রুট। এই ফলটি একাধিক রঙের হয়ে থাকে। মিষ্টি স্বাদের ফলবিশিষ্ট ড্রাগন ফলের আবার তিনটি প্রজাতি রয়েছে : লাল ড্রাগন ফল বা পিটাইয়া-এ প্রজাতির গাছের ফলের খোসার রঙ লাল, শাঁস সাদা। এ প্রজাতির ফলই বেশি দেখা যায়। কোস্টারিকা ড্রাগন ফল- এ ফলের খোসা ও শাঁসের রঙ লাল। হলুদ ড্রাগন ফল- এ ফলের খোসা হলুদ রঙের ও শাঁসের রঙ সাদা। ড্রাগন গাছে ফুল ফোটে রাতে। দেখতে অনেকটা নাইট কুইন ফুলের মতো, লম্বাটে, সাদা ও হলুদ। তবে বিদেশি এই ফলের চাষ করা খুব সহজ। কাটিং লাগালেই গাছ হয়ে গাছ...বাড়ির ছাদে ড্রাম/বালতিতে/গ্রো ব্যাগে কিংবা মাটিতে অনায়াসে লাগানো যায় এবং আমাদের দেশের আবহাওয়ায় দারুণ হয় এই ড্রাগন ফল। চেষ্টা করে দেখতে পারেন। কৃষি বায়োস্কোপের ভিডিও... বিস্তারিত জানতে উপজেলা কৃষি অফিসে যোগাযোগ করুন। কৃষিই সমৃদ্ধি।